গবাদিপশুর আধুনিক খামার ব্যবস্থাপনায় কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরনের জন্য উঠান বৈঠক আয়োজন, প্রতিটি ইউনিয়নের মডেল খামার স্থাপন এবং মডেল খামারে পরিদর্শনের ব্যবস্থা করা হবে ।
নিরাপদ স্বাস্থ্য তথা খাদ্য নিরাপত্তা জোড়দার করার জন্য, খামারী, সাধারণ জনগণ, ফার্মাসিস্ট, প্রশাসন ইত্যাদি সকল স্টেকহোল্ডারদের সাথে নিয়ে এএমআর (AMR) সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধিকরণ এর লক্ষ্যে সভা, সেমিনার, লিফলেট বিতরণ ইত্যাদি কার্যক্রম জোড়দারকরণ এবং রেজিস্টার্ড ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়া এন্টিবয়োটিক বিক্রি না করার মহামান্য হাইকোর্টের রায় বাস্তবায়নের জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি, প্রচার প্রচারণা ইত্যাদি বৃদ্ধি করা এবং প্রয়োজনে মোবাইল কোর্টের আওতায় আনা।
কৃষক প্রশিক্ষণ, প্রজেনী শো এবং মাঠকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবীদের সহযোগীতায় কৃষকদের কৃত্রিম প্রজনন প্রযুক্তি গ্রহনে সচেতন করে তোলা হবে ।
উন্নত জাতের ঘাস চাষের সুবিধা সৃষ্টির লক্ষ্যে ক্যাম্পাস নার্সারি ও কৃষক পর্যায়ে প্রদর্শনী নার্সারি স্থাপন করা হবে।সারাবছর গুনগতমান সম্পন্ন গো-খাদ্যের সরবরাহ নিশ্চিতকরণের জন্য কৃষকদের মাঝে খড় প্রক্রিয়াজাতকরণ ও কাঁচা ঘাস সংরক্ষণ প্রযুক্তির বিস্তার ঘটানোসহ ঘাসের বাজার সৃষ্টির পদক্ষেপ নেয়া হবে ।
বাজার ব্যবস্থাপনায় প্রাণীজাত দ্রব্যাদির মূল্য সংযোজনের উদ্ভাবনী পদক্ষেপ প্রচলনের মাধ্যমে কৃষকদের সহায়তা করা হবে । অবাদে অন্টিবায়োটিক ব্যবহার রোধকল্পে খামারি ও কৃষক পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধি।
প্রতিটি ইউনিয়নে ভ্যাক্সিনেশন ও ডিওয়ার্মিং ক্যাম্প আয়োজনের মাধ্যমে কৃষকদের রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রমে উদ্বুদ্ধ ও সচেতনতা বৃদ্ধিলক্ষে কার্যক্রম জোড়দার করা হবে ।
কৃষকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আধুনিক খামার ব্যবস্থাপনার সাথে পরিচিত করা, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত পরিবর্তিত অবস্থার সাথে অভিযোজিত করা এবং প্রযুক্তিগত জ্ঞানের ঘাটতি মেটানো হবে ।
সফল খামারীদের পুরষ্কৃত করা এবং সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে ।
প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ডাটাবেইজ হালনাগাদের পদক্ষেপ নেয়া হবে ।
লাইভস্টক ডায়েরী ও এসএমএস পদ্ধতি ব্যবহার করে সেবা প্রাপ্তির জন্য সাধারণ খামারীকে উদ্বুদ্ধ করা হবে ।
মাল্টি মিডিয়া প্রজেক্টর ব্যবহার করে প্রাণিসম্পদের বিভিন্ন প্রযুক্তি মাঠ পর্যায়ে বিস্তারের কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে ।